Facts You Don't Know

Facts You Don't Know FACTS YOU DON'T KNOW
This channel is just trying to find the truth and keep it among you

25/07/2022
21/07/2022

২৪ জন ডুবুরি জম জম কূপের তলদেশে গিয়ে নিয়ে এলেন অজানা তথ্য !!

জমজম কূপ

জমজম কুয়া (আরবি: زمزم‎‎) হল মক্কায় মসজিদুল হারামের অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি কুয়া। এটি কাবা থেকে ২০ মি (৬৬ ফুট) পূর্বে অবস্থিত। ইসলামি বর্ণনা অনুযায়ী, নবী ইবরাহিম তার স্ত্রী হাজেরাও শিশুপুত্র ইসমাইলকে মরুভূমিতে রেখে আসার পর ইসমাইলের পায়ের আঘাতে এর সৃষ্টি হয়।[১] মসজিদুল হারামে আগত লোকেরা এখান থেকে পানি পান করে। পাঁচ হাজার বছর ধরে এখান থেকে একটানা পানি পাওয়া যাচ্ছে, একারণে জমজমের কুয়োকে বিশ্বের প্রাচীনতম সক্রীয় কূপ বলে ধারণা করা হয়।[২]

উৎপত্তি
ইসলামের ইতিহাসে জমজম কুপের উৎপত্তি নিয়ে বর্ণনা রয়েছে। নবী ইবরাহিম তার দ্বিতীয় স্ত্রী হাজেরা ও শিশুপুত্র ইসমাইলকে আল্লাহর আদেশে মক্কার বিরান মরুভূমিতে রেখে আসেন। তার রেখে যাওয়া খাদ্য পানীয় শেষ হয়ে গেলে হাজেরা পানির সন্ধানে পার্শ্ববর্তী সাফা ও মারওয়া পাহাড়দ্বয়ের মাঝে সাতবার ছোটাছুটি করেছিলেন। এসময় ইসমাইলের পায়ের আঘাতে ভূমি থেকে পানি বের হয়ে আসে, অন্য একটি বর্ণনানুসারে, আল্লাহ জিবরাঈলকে সেখানে প্রেরণ করেন, জিব্রাইলের পায়ের আঘাতে মাটি ফেটে পানির ধারা বেরিয়ে আসে। ফিরে এসে এই দৃশ্য দেখে হাজেরা পাথর দিয়ে পানির ধারা আবদ্ধ করলে তা কুপের রূপ নেয়। এসময় হাজেরা উদগত পানির ধারাকে জমজম তথা থামো বলায় এর নাম জমজম হয়েছে। পরবর্তীতে নবী ইবরাহিম জমজমের পাশে কাবা পুনঃনির্মাণ করেন।[১] পূর্বে আদমের সময় এটি নির্মিত হলেও পরবর্তীকালে বিনষ্ট হয়ে গিয়েছিল। মুসলিমরা নামাজ পড়ার সময় কাবার দিকে মুখ করে দাঁড়ায়। জমজম কুয়া কাবা থেকে প্রায় ২০মি (৬৬ ফুট) দূরে।[৩] ইসলামের ইতিহাসের একটি অলৌকিক ঘটনার বিবরণ অনুসারে জিবরাইল ও ফেরেশতা মিকাইল শৈশবে মুহাম্মদের বক্ষ বিদারণ করে কলিজার একটি অংশ বের করে তা জমজম কূপের পানিতে ধুয়ে আবার যথাস্থানে স্থাপন করেছিলেন।[৪]

সংস্কার
জমজম কুয়া বেশ কয়েকবার সংস্কার করা হয়। প্রথম থেকে এটি বালি ও পাথর দিয়ে ঘেরা অবস্থায় ছিল। পরবর্তীতে খলিফা আল মনসুরের সময় ৭৭১ (১৫৪/১৫৫ হিজরি)[৫] সালে এর উপর গম্বুজ এবং মার্বেল টাইলস বসানো হয়। পরবর্তীতে খলিফা আল মাহদি এটি আরো সংস্কার করেন। সর্বশেষ ২০১৭-২০১৮ সালে সৌদি বাদশাহ সংস্কার করেন ।[২] বর্তমানে কুয়া কাবা চত্বরে দেখা যায় না। এটি ভূগর্ভস্থ অবস্থায় রাখা হয়েছে এবং এখানে থেকে পাম্পের সাহায্যে পানি উত্তোলন করা হয়। মসজিদুল হারামের বিভিন্ন স্থানে তা সরবরাহ করা হয়।

পুনর্নির্মাণ
বাদশাহ আবদুল আজিজ ইবনে সৌদ জমজমের পূর্ব ও দক্ষিণে পানি পান করানোর জন্য দুটি স্থান নির্মাণ করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] দক্ষিণ দিকে ৬টি এবং পূর্বদিকে ৩টি ট্যাপ লাগানো হয়। বর্তমানে কাবা ঘরের ২০ মিটার দূরে অবস্থিত এই কূপটি থেকে পাম্পের সাহায্যে প্রতিদিন ২০ লক্ষাধিক ব্যারেল পানি উত্তলিত হয়। এই কূপের পানি বণ্টনের জন্য ১৪০৩ হিজরিতে সৌদি বাদশাহের এক রাজকীয় ফরমান অনুযায়ী হজ মন্ত্রণালয়ের সরাসরি তত্ত্বাবধানে ইউনিফাইড ‘জামাজেমা দফতর’ গঠিত হয়। এই দফতরে একজন প্রেসিডেন্ট ও একজন ভাইস প্রেসিডেন্টসহ মোট ১১ জন সদস্য ও ৫ শতাধিক শ্রমিক ও কর্মচারী নিয়োজিত আছেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] বাদশাহ আব্দুল্লাহ জমজম পানি কমপ্লেক্সটি ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে ৭০০ মিলিয়ন রিয়াল ব্যয়ে মক্কাতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা প্রতিদিন ২০০,০০০ বোতল পানি সরবরাহ করতে পারে।[৬]

source:https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A6%AE_%E0%A6%95%E0%A7%82%E0%A6%AA

FOLLOW US 🙂
21/07/2022

FOLLOW US 🙂

06/06/2022

কুরআন এর আলোকে ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর | Black holes in the light of the Quran

Black Hole With Islam

SURAH At-Tariq refers to a ‘piercing star’: “(I swear) by Heaven and the Tariq! And what will convey to you what the Tariq is? The Star Piercing (the darkness)!” (Qur’an, 86:1-3)
The term used in the verse is ‘althaqibu,’ meaning piercing, opening a hole, penetrating and passing through, from the root ‘thaqaba,’ meaning ‘hole.’ The word used in scientific publications when black holes are being described is ‘puncture.’ There is a considerable wisdom in the use of this word to describe the features of black holes in the Qur’an. The fact that this property of stars is mentioned in the Qur’an is important evidence that the Qur’an is indeed the very word of Allah.
The black holes
The 20th century saw a great many new discoveries regarding celestial phenomena in the universe. One of these entities, which has only recently been encountered, is the black hole. These are formed when a star which has consumed all its fuel collapses in on itself, eventually turning into a black hole with infinite density and zero volume and an immensely powerful magnetic field. We are unable to see black holes even with the most powerful telescope, because their gravitational pull is so strong that light is unable to escape from them. However, such a collapsed star can be perceived by means of the effect it has on the surrounding area. In Surah Al-Waqi’a, Allah draws attention to this matter in this way, by swearing upon the position of stars: “Nay I swear by the places of the stars — and that is indeed a mighty oath if you only knew.” (Qur’an, 56:75-76)
Light cannot escape from a black hole because it is such a high concentration of mass in a small space. The enormous gravitational field captures the photons and even the fastest particles. For example, the final stage of a typical star, three times the mass of the Sun, ends after its burning out and its implosion as a black hole of only 20 km (12.5 miles) in diameter! Black holes are “black,” i.e. veiled from direct observation. As well as depictions of the Day of Judgment, the verse below may also be pointing to this scientific discovery about black holes: “When the stars are extinguished.” (Qur’an, 77:8) This fact may be referred to in the verse about stars, and this is another important item of information demonstrating that the Qur’an is the word of Allah.
Almighty Allah provided information about “black holes” in the Qur’an as well as other celestial bodies at a time when mankind knew nothing about celestial bodies.

28/05/2022

মুসলিম হিসাবে নাস্তিক দের করা এই প্রশ্নের উত্তর আপনার জানা আছে কি ?

সৃষ্টিকর্তা যেহেতু পরম দয়ালু , তাহলে তিনি জাহান্নাম সৃষ্টি করেছেন কেন ?

=) সৃষ্টিকর্তা যেমন পরপম দয়ালু , ক্ষমাশীল । ঠিক তেমনি তিনি একজন ন্যায়বিচারক ।

সৃষ্টিকর্তা আমাদের একটা স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।
সাথে পাঠিয়েছেন একটা গাইডবুক। জাকে আমরা বলি কুরআন। এখন এই স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি প্রয়োগ করেই আমরা তার দেখানো পথে চলবো , নাকি চলবো না। যদি চলি , তাহলে আমরা জান্নাতে যাবো ।
মোটকথা , আমরা কোথায় যাবো তা আমরাই নির্ধারণ করি আমাদের কর্মের মাধ্যমে ।

“ এখানে প্রশ্ন আসতে পারে যে , সৃষ্টিকর্তা তো আমাদের ভাগ্য আগেই লিখে রেখেছেন ।”

=) মূলত সৃষ্টিকর্তা আমাদের কর্মের ব্যাপারে “ওয়াকিফহাল” মানে অবস্থা সম্বন্ধে জ্ঞানসম্পন্ন । তিনি সর্বজ্ঞাত । তিনি আলিমুল গায়েব। তাই তিনি আগ থেকে জানেন বলেই তা আমাদের ভাগ্যলিপি হিসেবে লিখে রেখেছেন।

“এখন প্রশ্ন হতে পারে যে , কিছু লোক স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি প্রয়োগ করে জাহান্নাম বেঁছে নিচ্ছে ।”

উদাহারনসরূপ,
ধরো , তুমি গভীর সাগরে জাহাজ থেকে পানিতে পরে গেলে । একটু পরেই সাগরের অতলে তলিয়ে যাবে । এখন ধরো তোমাকে উদ্ধার করার জন্য আমি এক্লটি লাইফ জ্যাকেট তোমার দিকে বাড়িয়ে দিলাম।
সেই মুহূর্তে তোমার কাছে দুটো অপশন । হয় লাইফ জ্যাকেটটি নিয়ে প্রাণ বাঁচাবে , নয়তো ডিনাই করে সাগরে তলিয়ে যাবে এবং মৃত্যুবরন করবে ।
এখানে খেয়াল করো, আমি কিন্তু বাঁচার উপকরণ তোমাকে দিয়েছি । এখন তুমি তোমার স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি প্রয়োগ করে হয় বাঁচবে না হয় ডিনাই করে মারা যাবে। সেটা সম্পূর্ণ তোমার ব্যাপার।

ঠিক তেমনি ভাবেই, সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে জাহান্নাম থেকে বাঁচার জন্য উপকরণ বা পথ দিয়ে রেখেছেন । সাথে আমাদের ইচ্ছাশক্তি ও । এখন আমরা তা আঁকড়ে ধরে বাঁচবো , নাকি উপেক্ষা করে মরবো , তা আমাদের উপর নির্ভর করছে ।

“সৃষ্টিকর্তা কারোর উপর বিন্দু পরিমান যুলুম করেন না। তিনি যেমন পরম দয়ালু, ঠিক তেমনি একজন ন্যায়বিচারক।”

কুরআন আয়াত , “নিশ্চয়ই আল্লাহ মানুষের প্রতি কোনো যুলুম করেন না , বরং মানুষ নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করছে ।” (সূরা- ইউনুস, আয়াত ৪৪)

এখন কিছু লোক নামাজ-কালাম পড়ে না , মিথ্যা কথা বলে না, লোক ঠকায় না, চুরি-রাহাজানি করে না , মোটকথা সকল প্রকার অন্যায় থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখে, কেবল স্রষ্টার সন্নিধ লাভ করে জান্নাত লাভের জন্য

অপরদিকে , আরেকদল লোক এসবের কোনটাই কেয়ার না করে ভোগবিলাসে মেতে উঠে, সকল অন্যায় কাজ করে, আল্লাহর অবাধ্য হয়।
তাহলে আল্লাহ যদি দয়াপরাশ হয়ে তাদেরকে আগের দলের সাথে জান্নাতে পাথিয়ে দেন, তাহলে এটা কি ন্যায় বিচার হলো?

তাহলে প্রথম দল বলবে তাদেরকে ঠকানো হলো। আর দ্বিতীয় দলের সকল অন্যায়কে মেনে নেওয়া হলো।

এজন্যই আল্লাহ জান্নাত আর জাহান্নাম দুটোই তৈরি করে রেখেছেন । আর আমাদের কর্মফলই নির্ধারণ করে দেবে আমাদের গন্তব্যস্থল । এতে কারো সাথে চুল পরিমাণ ও অন্যায় হবে না ।

এজন্যই,মহান আল্লাহ তায়ালা যেভাবে একজন পরম দয়ালু , ক্ষমাশীল , ঠিক তেমনি ভাবে একজন ন্যায়বিচারক ।

24/05/2022

Welcome Our Page

24/05/2022

Address

Satarkul, Badda, Dhaka
Dhaka
2941

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Facts You Don't Know posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Facts You Don't Know:

Videos

Share

Category