দুরন্ত নিউজ - duranta news

দুরন্ত নিউজ - duranta news সত্যনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে বদ্ধপরিকর

৭ কলেজ চালানোর দক্ষতা ঢাবি’র ছিল না: সাবেক ৭ কলেজ সমন্বয়কনিজস্ব প্রতিবেদক:অধিভুক্ত সরকারি ৭ কলেজ চালানোর মতো প্রশাসনিক দ...
28/01/2025

৭ কলেজ চালানোর দক্ষতা ঢাবি’র ছিল না: সাবেক ৭ কলেজ সমন্বয়ক

নিজস্ব প্রতিবেদক:

অধিভুক্ত সরকারি ৭ কলেজ চালানোর মতো প্রশাসনিক দক্ষতা, লোকবল ও আন্তরিকতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টিতে অধিভুক্ত থাকা কলেজগুলোর সাবেক সমন্বয়ক ও ঢাকা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার। এসব দক্ষতার ক্ষেত্রে কলেজগুলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় অনেক এগিয়ে কিন্তু অনেক বেশী আর্থিক লাভ পাওয়ায় ঢাবি শিক্ষকরা সাত কলেজ হাতছাড়া করতে রাজী হননি বলেও মন্তব্য করেন তিনি ।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) রাতে কলেজগুলোর অধিভুক্তি বাতিলের ঘটনায় সন্তোষ প্রকাশ করে নিজের ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে একথা লিখেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য।

অধ্যাপক আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, অবশেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হতে বের হলো ঢাকার সরকারি ৭ কলেজ। আলহামদুলিল্লাহ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমার বিশ্ববিদ্যালয়। তবুও বলতে বাধ্য হচ্ছি, অধিভুক্ত সরকারি ৭ কলেজ (২ লক্ষের অধিক শিক্ষার্থী) চালানোর মতো প্রশাসনিক ও আধুনিক কারিগরি দক্ষতা ও লোকবল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নেই। আন্তরিকও নয়। তারা এখনো পুরোনো পদ্ধতির ওপর নির্ভরশীল।

এক্ষেত্রে ৭ কলেজ অনেক এগিয়ে। তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ও বেশ এগিয়ে। আমি ঢাকার দুটো ঐতিহ্যবাহী কলেজে বেশি চাকরি করেছি, ঢাকা কলেজ (১৮৪১) আর কবি নজরুল সরকারি কলেজ (১৮৭৪)। এ দুটো কলেজের অধ্যক্ষ ছিলাম। তাই এ দুটো কলেজের কথাই বলি- অনলাইন ভর্তি, ক্লাস, পরীক্ষা, কার্যক্রম, আর্থিক লেনদেন, ডাটাবেজ ও অভ্যন্তরীণ পরীক্ষার ফলাফল নির্ণয় অস্বাভাবিক অগ্রগতি করেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগের ৩০-৫০ জন ছাত্রের ফলাফল এখনো ম্যানুয়ালি তৈরি করা হয়। তাও তৈরিতে কত সময় নেয়, সবাই জানি। মাঝে মাঝে পত্রিকার শিরোনামও হয়। সেখানে ৭ কলেজের কোনো কোনো বর্ষে শিক্ষার্থী ৩ হাজার হতে ৫ হাজার। এর ফলাফল এখনো ম্যানুয়ালি ২/৩ জন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তৈরি করেন। আর্থিক লাভ অনেক বেশী হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগন এটি হাতছাড়া করতে রাজী নন। কমিটির ভেতর নিজেদের সহকর্মীদের সাথেও শেয়ার করতে রাজী নন। ফলে ফলাফল তৈরিতে কয়েক মাস লেগে যায়। কলেজকে দায়িত্ব দিলে এটি ৫/৭ দিনে তৈরি সম্ভব। শিক্ষা বোর্ড ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থীর ফলাফল খুব দ্রুত তৈরি করে।

আমি ৭ কলেজের সমন্বয়ক ছিলাম। আমরা পরীক্ষার খাতা OMR করার চাপ দিলাম, যাতে দ্রুত ফল প্রকাশ হয়। বিজ্ঞান অনুষদের ডীন (সাবেক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভিসি) অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ দায়িত্ব পান। ৬ বছর আগে দ্রুত OMR এর কয়েক কোটি টাকার খাতা কিনে ৭ কলেজের গোডাউনে রক্ষিত। বাস্তবায়ন হয় নি। সে খাতার বস্তা আজ পর্যন্ত কেউ খুলেও দেখেনি। নিশ্চয়ই উই পোকার খাদ্য হয়েছে। সব চলছে পুরোনো নিয়মে। অনেকের বিশাল আর্থিক সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবার ভয়ে এটি বাস্তবায়ন হলো না।

বাংলাভিশনের গুগল নিউজ ফলো করতে ক্লিক করুন
আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসকল শিক্ষক ৭ কলেজের এসব বিশাল অংকের আার্থিক সুবিধা পান না, তাদের কাজই হলো ৭ কলেজের বিরোধিতা করা, তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উসকে দিতে উস্কানিমূলক বক্তব্য দেওয়া কয়েকজনের অভ্যাসে দাঁড়িয়েছিলো। যেন ৭ কলেজের জন্যই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যত অধপতন! বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের একজন শিক্ষক কামরুল ইসলাম মামুন, তার কাজই ছিলো নিয়মিত ফেসবুকে উস্কানিমূলক পোস্ট দেওয়া। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ৭ কলেজের শিক্ষার্থীদের উস্কানি দেওয়া। অথচ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আগে ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের সকল সরকারি- বেসরকারি কলেজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ছিলো।

আমার শ্রদ্ধেয় বেশীরভাগ শিক্ষকের প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগন শতাধিক সরকারি -বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রোভিসি আর ট্রেজারার হবার দৌঁড়ে থাকেন। সম্প্রতি শিক্ষা উপদেষ্টা এ নিয়ে কটাক্ষও করেছেন, যা মিডিয়ায় এসেছে। অন্যত্র বেশী বেতনে শিক্ষক হন। ৫/৭ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ব্যতীত এখনো অন্যরা সার্টিফিকেট বিক্রি করে চলে। সরকারের বিভিন্ন লাভজনক সংস্থায় পদায়ন পেতে অস্হির থাকেন। বিদেশে গেলে আসেন না, আসতে চান না, অতিরিক্ত অবস্থান করেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক- কর্মচারি নিয়োগ, আর্থিক কেলেংকারী কত না পত্রিকার শিরোনাম হয়েছে। পিএসসি নিয়েও কেলেংকারী কম নেই।

না জেনে কথায় কথায় অমুকের সিদ্ধান্তে এ পরিণতি বলি। ৮ বছর হলো, এই আট বছরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মন্জুরি কমিশনের দায়িত্ব প্রাপ্তগন পরিস্থিতি সমাধানে কী ভূমিকা পালন করেছেন, বুকে হাত দিয়ে বলুন। আর্থিক বরাদ্দ, আলাদা কর্মকর্তা ও কর্মচারি, আলাদা বিল্ডিং, ৭ কলেজের জন্য অতিরিক্ত একজন প্রোভিসি (প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাব ছিলো), ৭ কলেজের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ ও পিএইচডি বৃত্তি প্রদান, ডাটাবেজ তৈরি, অটোমেটেড ফলাফল নির্ণয়, ল্যাবরেটরি সাপোর্ট, সিলেবাস নিয়মিত আপডেট, একই প্রশ্নে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের পরীক্ষা কোন কাজটি হয়েছে?

আমি ঢাকা কলেজ ও কবি নজরুল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ছিলাম, ৭ কলেজের সমন্বয়ক ছিলাম, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য ছিলাম, শিক্ষা ক্যাডার সার্ভিস এসোসিয়েশন এর নির্বাচিত সভাপতি ও মহাসচিব ছিলাম। অনেক কিছু কাছে দেখে দেখেছি।

27/01/2025
27/01/2025
27/01/2025

পুতুল কানাডার নাগরিক
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ পেতে করেছেন জালিয়াতি!

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) পদ নেওয়ার সময় সায়মা ওয়াজেদ পুতুল কানাডার (পাসপোর্টধারী) নাগরিক ছিলেন। বাংলাদেশি নাগরিক পরিচয়ে মায়ের প্রভাব খাটিয়ে তিনি ডব্লিউএইচওর পদ বাগিয়ে নিয়েছেন। দুদকের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

কমিশনের নিয়মিত ব্রিফিং শেষে আলাপকালে দুদক কর্মকর্তা জানান, রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার এবং নিয়মবহির্ভূত কার্যকলাপের আশ্রয় নিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে ডব্লিউএইচওর আঞ্চলিক পরিচালক নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগে বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে দুদক। অভিযোগের ওপর পরিচালিত অনুসন্ধানে পাওয়া প্রাথমিক তথ্য থেকে জানা গেছে, সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক হিসাবে বাংলাদেশের মনোনয়নের ভিত্তিতে পদায়নের জন্য রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার এবং নিয়মবহির্ভূত কার্যকলাপের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে।

আরও জানা গেছে, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে-যুক্তিযুক্ত কোনো কারণ ছাড়াই সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় সফরে সঙ্গী করা হয়। তাছাড়া সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ক্ষেত্রে প্রার্থীর যোগ্যতা হিসাবে প্রদত্ত তথ্য যথাযথ ছিল না। ওই মনোনয়নকালে তিনি কানাডার পাসপোর্টধারী তথা কানাডার নাগরিক ছিলেন বলেও তথ্য পাওয়া গেছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ৭৬তম সম্মেলন উপলক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩০ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত দিল্লিতে বাংলাদেশ থেকে রাষ্ট্রীয় অর্থ অপচয় করে শতাধিক কর্মকর্তা ও প্রতিনিধিদল উপস্থিত হয়। এক্ষেত্রে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল নিজের পারিবারিক প্রভাব এবং তার নিকটাত্মীয়দের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে বাংলাদেশ সরকারের বিপুল অর্থ ক্ষতিসাধন করেছেন।




25/01/2025

ভোটের জন্যই তো আমরা পরিবর্তন করেছি: বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম,

25/01/2025

নাগরিক সমাবেশ, বাসাস, জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে,

24/01/2025

সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: জোনায়েদ সাকি,

রোববার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে মাদরাসা শিক্ষকদের পদযাত্রানিজস্ব প্রতিবেদক: স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা জাতীয়করণ...
24/01/2025

রোববার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে মাদরাসা শিক্ষকদের পদযাত্রা

নিজস্ব প্রতিবেদক:

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা জাতীয়করণের দাবিতে আগামী রোববার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় (যমুনা) অভিমুখে পদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন মাদরাসা শিক্ষকরা। এ সময় তারা প্রধান উপদেষ্টাকে একটি স্মারকলিপি দিবেন।

শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। উল্লেখ্য, গত ১৯ জানুয়ারি থেকে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা জাতীয়করণের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছেন শিক্ষকরা।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ১৯ জানুয়ারি থেকে আমাদের অবস্থান কর্মসূচিতে সরকারের পক্ষ থেকে কেউ কোনো আশ্বাস দেননি। এমনকি সরকারের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিনিধি আন্দোলনরত শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। এ কারণে আগামী ২৬ জানুয়ারি অবস্থান ধর্মঘট থেকে সব শিক্ষককে নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা করা হবে এবং স্মারকলিপি দেওয়া হবে।

সংবাদ সম্মেলনে এ সময় আরও ছিলেন– আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক মো. শামছুল আলম, নির্বাহী সদস্য মো. খোরশেদ আলম, মাওলানা জহুরুল আলম প্রমুখ।

24/01/2025

বিক্ষোভ সমাবেশ,

23/01/2025

পুরান ঢাকার সদরঘাট থেকে রায় সাহেব এলাকায় যানজটে নাকাল অবস্থা,

21/01/2025

আমাকে অনেকে ভুল বোঝেন। বলেন, আপনি এত নির্বাচন নির্বাচন করেন কেন? বিশেষ করে ছাত্ররা তো বলেই। নির্বাচন চাওয়ার কারণ একটাই-আমরা বিশ্বাস করি, জানি না আমার এই বিশ্বাস ভুল কিনা, যেকোনো নির্বাচিত সরকার কিন্তু অনির্বাচিত সরকারের থেকে ভালো। আমার এক্সেস থাকে, আমি যেতে পারি, কথা বলতে পারি। আমার কিন্তু এখন সেই জায়গাটা নেই।

আজ ২১ জানুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত ‘গ্রন্থ আড্ডায়’ এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বিস্তারিত দেখুন: https://youtu.be/nZL686FBX00

21/01/2025
21/01/2025
21/01/2025
21/01/2025
21/01/2025
21/01/2025

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দুরন্ত নিউজ - duranta news posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share